Category: All Posts

আপনার কি মেদ বহুল বডি? সুগার আছে? সব ভক্ষণ এসে জুটেছে কি আপনার পশ্চাৎ দেশে? বাড়িতে একখান ক্যামেরা আছে? কি বলছেন? হ্যাঁ!!!!! ব্যাস সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। ৫০০ বা ১০০০ রের লোট থাকলে চোলবেক লাই বাবু। বেড়িয়ে পড়ুন শুধু, কোথায় যাচ্ছেন জানার প্রয়োজন নেই। হাঁটুন শুধু হাঁটুন।

আসলে মাটি দিয়ে মূর্তি গড়ে উঠলেই বাজার আর বিসর্জনের সঙ্গে সঙ্গেই মাটির প্রতিমা আবার কাদামাটিতেই পাল্টে যায়, সেটা আরেক নতুন বাজারের জন্মের বীজ রোপণ। আর এভাবেই সৃষ্টি চক্রাকারে আবর্তনশীল হতে থাকে বছরের পর বছর আর যুগের পর যুগ। কুমোরটুলি রয়ে যায় কুমোরটুলিতে আর ভগবান তৈরির কারিগর বদলে যায় যুগের পরিবর্তনে।

কিছু কথা, যা নিজেকেও বলা যায়না।
কিছু মুহূর্ত, থাকে বালি চাপা।

কি কাণ্ড ! তাহলে রবীন্দ্রনাথ আর ডিলান সেম? তাহলে এখন থেকে সাহিত্য শুনতে হবে, পড়তে হবে না? যেটা শোনার পর আমার দুটো, কপালে ফুটবল খেলেছিল, সেটা না বলে পারছি না। যার নামে ৪০০-৫০০ বছর বাদে মন্দির হবে…………সেও নাকি……………।।

আসেপাশে কয়েকটা বাড়িতে আর আসেপাশে থাকা মানুষ জনকে জিজ্ঞাসা করতে শুরু করলাম “মানিকতলা খ্রীষ্টান সিমেট্রি” টা কোথায়। এক পরিচিত মানিকতলায় থাকে তাকে ফোন করলাম, জানার জন্য। সবার থেকেই উত্তর পেলাম জানা নেই। সে কি কথা ? আসেপাশের মানুষজন জানেনা এখানে একটা আস্ত কবরখানা আছে?

পূর্বনির্ধারিত ঘোষিত দিনে প্রতি বছর যাত্রা শুরু হয়। সাধারনত, প্রতিবছর জুলাই মাসের প্রথম দিকে যাত্রা শুরু এবং অগাস্ট মাসের মাঝামাঝি যাত্রা শেষ হয়। মনে রাখতে হবে প্রতিবছর শুরু ও শেষের দিন পরিবর্তিত হয়। দুটি পথ দিয়ে অমরনাথ মন্দির/গুহায় পৌঁছান যায়, একটি চন্দনওয়ারি হয়ে এবং আরেকটি বালতাল হয়ে। যদি আপনি, অমরনাথ যাত্রা পরম্পরা মেনে করতে ইছুক হন তাহলে পরম্পরাগত রুট হল চন্দনওয়ারি থেকে যাত্রা করা।